সুভাষচন্দ্র বসু

-এ সুভাষচন্দ্র বসু | office1 = আজাদ হিন্দ ফৌজের সেনাপ্রধান | term1 = ৪ জুলাই ১৯৪৩—১৮ আগস্ট ১৯৪৫ | predecessor1 = মোহন সিং এবং ইওয়াইচি ফুজিওয়ারার নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত প্রথম আজাদ হিন্দ ফৌজ | successor1 = ''দপ্তরের বিলুপ্তি'' | office2 = সভাপতি
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | term2 = ১৮ জানুয়ারি ১৯৩৮—২৯ এপ্রিল ১৯৩৯ | predecessor2 = জওহরলাল নেহরু | successor2 = রাজেন্দ্র প্রসাদ | office4 = | term4 = ২২ জুন ১৯৩৯—১৬ জানুয়ারি ১৯৪১ | predecessor4 = ''দপ্তর গঠন'' | order5 = ৫ম | office5 = কলকাতার মেয়র | term_start5 = ২২ অগাস্ট ১৯৩০ | term_end5 = ১৫ এপ্রিল ১৯৩১ | predecessor5 = যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত | successor5 = বিধানচন্দ্র রায় | birth_name = সুভাষচন্দ্র বসু | birth_date = | birth_place = কটক, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত (অধুনা ওড়িশা, ভারত) | death_date = | death_place = তাইপেই, তাইওয়ান | death_cause = বিমান দুর্ঘটনা | resting_place = রেনকো-জি, টোকিও, জাপান | party = ফরওয়ার্ড ব্লক | otherparty = ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস | residence = ৩৮/২ এলগিন রোড (অধুনা লালা লাজপত রায় সরণি), কলকাতা | nationality = ভারতীয় | spouse = এমিলি শেঙ্কল | children = অনিতা বসু পাফ (কন্যা) | nickname = সুবি | known_for = ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী
আজাদ হিন্দ ফৌজের সংগঠক ও সর্বাধিনায়ক | father = জানকীনাথ বসু | mother = প্রভাবতী বসু (জন্মসুবাদে দত্ত) | citizenship = ভারতীয় | relatives = বসু পরিবার | education = |র‍্যাভেনশো কলেজিয়েট স্কুল, কটক, ১৯০৯–১২|প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা, ১৯১২–১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯১৬| স্কটিশ চার্চ কলেজ, কলকাতা, ২০ জুলাই ১৯১৭–১৯১৯|ফিটজউইলিয়াম হল, নন-কলেজিয়েট স্টুডেন্টস বোর্ড, কেমব্রিজ, ১৯১৯-২২।}} | alma_mater = )}} | signature = Subhas Chandra Bose Signature.svg | signature_alt = বাংলায় সুভাষচন্দ্র বসুর স্বাক্ষর | footnotes = }} সুভাষচন্দ্র বসু (২৩ জানুয়ারি ১৮৯৭ – মৃত্যু সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায়না) ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এক চিরস্মরণীয় নেতা, যিনি এই সংগ্রামে নিজের জীবন উৎসর্গ করেন। তিনি নেতাজি বা নেতাজী নামেও সমধিক পরিচিত। সুভাষচন্দ্র বসু পরপর দুবার ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে আদর্শগত সংঘাত, কংগ্রেসের বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ নীতির প্রকাশ্য সমালোচনা এবং বিরুদ্ধ-মত প্রকাশ করার জন্য তাকে পদত্যাগ করতে হয়।

সুভাষচন্দ্র মনে করতেন, মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর অহিংসা এবং সত্যাগ্রহের নীতি ভারতের স্বাধীনতা লাভের জন্য যথেষ্ট নয়। সে কারণে তিনি সশস্ত্র সংগ্রামের পথ বেছে নিয়েছিলেন। সুভাষচন্দ্র ফরওয়ার্ড ব্লক নামক একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন এবং ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের সত্বর ও পূর্ণ স্বাধীনতার দাবি জানাতে থাকেন। ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ তাকে এগারো বার কারারুদ্ধ করে। তার চির-অমর উক্তি— ''“তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো।”''

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ঘোষিত হওয়ার পরেও তার মতাদর্শের বিন্দুমাত্র পরিবর্তন ঘটেনি; বরং এই যুদ্ধে ব্রিটিশদের দুর্বলতাকে সুবিধা আদায়ের একটি সুযোগ হিসেবে দেখেন। যুদ্ধের সূচনালগ্নে তিনি লুকিয়ে ভারত ত্যাগ করে সোভিয়েত ইউনিয়ন, জার্মানিজাপান ভ্রমণ করেন ভারতে ব্রিটিশদের আক্রমণ করার জন্য সহযোগিতা লাভের উদ্দেশ্যে। জাপানিদের সহযোগিতায় তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজ পুনর্গঠন করেন এবং নেতৃত্ব প্রদান করেন। এই বাহিনীর সৈনিকেরা ছিলেন মূলত ভারতীয় যুদ্ধবন্দি এবং ব্রিটিশ মালয়, সিঙ্গাপুরসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অঞ্চলে কর্মরত মজুর। জাপানের আর্থিক, রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক সহায়তায় তিনি নির্বাসিত আজাদ হিন্দ সরকার প্রতিষ্ঠা করেন এবং আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতৃত্বদান করে ব্রিটিশ মিত্রবাহিনীর বিরুদ্ধে ইম্ফলব্রহ্মদেশে (বর্তমান মায়ানমার) যুদ্ধ পরিচালনা করেন।

ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে নাৎসি ও অন্যান্য যুদ্ধবাদী শক্তিগুলির সঙ্গে মিত্রতা স্থাপনের জন্য কোনো কোনো ঐতিহাসিক ও রাজনীতিবিদ সুভাষচন্দ্রের সমালোচনা করেছেন; এমনকি কেউ কেউ তাকে নাৎসি মতাদর্শের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন বলে অভিযুক্ত করেছেন। তবে ভারতে অন্যান্যরা তার ইস্তাহারকে রিয়েলপোলিটিক (নৈতিক বা আদর্শভিত্তিক রাজনীতির বদলে ব্যবহারিক রাজনীতি)-এর নিদর্শন বলে উল্লেখ করে তার পথপ্রদর্শক সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবাদর্শের প্রতি সহানুভূতি পোষণ করেছেন। উল্লেখ্য, কংগ্রেস কমিটি যেখানে ভারতের অধিরাজ্য মর্যাদা বা ডোমিনিয়ন স্ট্যাটাসের পক্ষে মত প্রদান করে, সেখানে সুভাষচন্দ্রই প্রথম ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতার পক্ষে মত দেন। জওহরলাল নেহরু-সহ অন্যান্য যুবনেতারা তাকে সমর্থন করেন। শেষ পর্যন্ত জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহাসিক লাহোর অধিবেশনে কংগ্রেস পূর্ণ স্বরাজ মতবাদ গ্রহণে বাধ্য হয়। ভগৎ সিংয়ের ফাঁসি ও তার জীবন রক্ষায় কংগ্রেস নেতাদের ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ সুভাষচন্দ্র গান্ধী-আরউইন চুক্তি বিরোধী আন্দোলন শুরু করেন। তাকে কারারুদ্ধ করে ভারত থেকে নির্বাসিত করা হয়। নিষেধাজ্ঞা ভেঙে তিনি ভারতে ফিরে এলে আবার তাকে কারারুদ্ধ করা হয়।

১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্টে জাপান-শাসিত তাইওয়ানে একটি বিমান দুর্ঘটনায় আগুনে দাহ হয়ে সুভাষচন্দ্রের মৃত্যু হয়েছিল বলে মনে করা হয়। তবে উপযুক্ত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না। অনেকেই এই বিমান দুর্ঘটনার বিষয়টি বিশ্বাস করেনি, কারণ তারা ভারতের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য সুভাষচন্দ্রের প্রত্যাবর্তন আশা করেছিলেন। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
প্রদর্শন 1 - 15 ফলাফল এর 15 অনুসন্ধানের জন্য 'Subhash Chandra Bose', জিজ্ঞাসা করার সময়: 0.02সেকেন্ড ফলাফল পরিমার্জন করুন
  1. 1
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 2017
    Printed Book
  2. 2
    অনুযায়ী Subhash chandra bose
    প্রকাশিত 2016
    Printed Book
  3. 3
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 1948
    Printed Book
  4. 4
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    Printed Book
  5. 5
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 2012
    Printed Book
  6. 6
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 2007
    Printed Book
  7. 7
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 2016
    Printed Book
  8. 8
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 1998
    Printed Book
  9. 9
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 1999
    Printed Book
  10. 10
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 1997
    Printed Book
  11. 11
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 2005
    Printed Book
  12. 12
    অনুযায়ী Subhash Chandra Bose, V
  13. 13
    অনুযায়ী വി സുഭാഷ്ചന്ദ്രബോസ്, V Subhash Chandra Bose
    প্রকাশিত 2016
    Printed Book
  14. 14
    অনুযায়ী സുഭാഷ്ചന്ദ്ര ബോസ്
    প্রকাশিত 2016
    অন্যান্য লেখক: ...Subhash Chandra Bose...
    Printed Book
  15. 15
    প্রকাশিত 1997
    অন্যান্য লেখক: ...Netaji subhash Chandra ,Bose Janma Shadabdi commite...
    Printed Book