আইজাক নিউটন

| native_name = | image = GodfreyKneller-IsaacNewton-1689.jpg | image_width = 230px | caption = গডফ্রে নেলার কর্তৃক স্যার আইজাক নিউটনের ৪৬ বছর বয়সের স্থির প্রতিকৃতি | birth_date = ডিসেম্বর ২৫ ১৬৪২ [ওএস: ডিসেম্বর ২৫ ১৬৪২] | birth_place = উল্‌সথর্প-বাই-কোল্‌স্টারওয়ার্থ, লিংকনশায়ার, ইংল্যান্ড | nationality = ইংরেজ | death_date = মার্চ ৩১ ১৭২৭ [ওএস: মার্চ ২০ ১৭২৭] | death_place = কেনসিংটন, লন্ডন, ইংল্যান্ড | resting_place = ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবি | field = ধর্মতত্ত্ব, পদার্থবিজ্ঞান, গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান, প্রাকৃতিক দর্শন, এবং আলকেমি | work_institution = কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, রয়েল সোসাইটি | alma_mater = ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় | academic_advisors = আইজাক ব্যারো | known_for = নিউটনীয় বলবিদ্যা
সার্বজনীন মহাকর্ষ সূত্র
ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ক্যালকুলাস
আলোকবিজ্ঞান
দ্বিপদী উপপাদ্য
ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা | prizes = | awards = এফআরএস (১৬৭২)
নাইট ব্যাচেলর (১৭০৫) | signature = 200px | footnotes = }} স্যার আইজাক নিউটন (; ৪ জানুয়ারি ১৬৪৩ - ৩১ মার্চ ১৭২৭) প্রখ্যাত ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক এবং আলকেমিস্ট।স্যার আইজাক নিউটন সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী। ১৬৮৭ খ্রিস্টাব্দে তার বিশ্ব নন্দিত গ্রন্থ ''ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা'' প্রকাশিত হয় যাতে তিনি সর্বজনীন মহাকর্ষ এবং গতির তিনটি সূত্র প্রমাণ করেছিলেন। এই সূত্র ও মৌল নীতিগুলোই চিরায়ত বলবিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে, আর তার গবেষণার ফলে উদ্ভূত এই চিরায়ত বলবিজ্ঞান পরবর্তী তিন শতক জুড়ে বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার জগতে একক আধিপত্য করেছে। তিনিই প্রথম দেখিয়েছিলেন, পৃথিবী এবং মহাবিশ্বের সকল বস্তু একই প্রাকৃতিক নিয়মের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। কেপলারের গ্রহীয় গতির সূত্রের সাথে নিজের মহাকর্ষ তত্ত্বের সমন্বয় ঘটিয়ে তিনি এর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে সমর্থ হয়েছিলেন। তার গবেষণার ফলেই সৌরকেন্দ্রিক বিশ্বের ধারণার পেছনে সামান্যতম সন্দেহও দূরীভূত হয় এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লব ত্বরান্বিত হয়।

বলবিজ্ঞানের ভিত্তিভূমি রচনা করেছেন নিউটন। রৈখিক এবং কৌণিক ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্রের মাধ্যমে তিনি এই ভিত্তি রচনা করেন। আলোকবিজ্ঞানের কথায় আসলে তার হাতে তৈরি প্রতিফলন দূরবীক্ষণ যন্ত্রের কথা এসে যায়। একই সাথে তিনি আলোর বর্ণের উপরএকটি তত্ত্ব দাড় করান যা একটি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে তিনি নিশ্চিত হয়েছিলেন। পর্যবেক্ষণটি ছিল ত্রিভুজাকার প্রিজমের মধ্য দিয়ে যাওয়া আলোর বিক্ষেপণের উপর যার মাধ্যমে দৃশ্যমান বর্ণালির সৃষ্টি হয়েছিল। শব্দের দ্রুতি এবং শীতলীকরণ প্রক্রিয়া বিষয়েও তিনি গবেষণা পরিচালনা করেন যা থেকে নিউটনের শীতলীকরণ সূত্র এসেছে।

গণিতের জগতেও নিউটনের পাণ্ডিত্যের প্রমাণ পাওয়া যায়। নিউটন এবং গট‌ফ্রিড লাইব‌নিৎস যৌথভাবে ক্যালকুলাস নামে গণিতের একটি নতুন শাখার পত্তন ঘটান। এই নতুন শাখাটিই আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জগতে বিপ্লব সাধনে মুখ্য ভূমিকা রেখেছে। এছাড়া নিউটন সাধারণীকৃত দ্বিপদী উপপাদ্য প্রদর্শন করেন, একটি ফাংশনের শূন্যগুলোর আপাতকরণের জন্য তথাকথিত নিউটনের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন এবং পাওয়ার সিরিজের অধ্যয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখেন।

২০০৫ খ্রিস্টাব্দে রয়েল সোসাইটি বিজ্ঞানের ইতিহাসে কার প্রভাব সবচেয়ে বেশি এ প্রশ্ন নিয়ে একটি ভোটাভুটির আয়োজন করে। ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, এক্ষেত্রে নিউটন আইনস্টাইনের চেয়েও অধিক প্রভাবশালী। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
প্রদর্শন 1 - 18 ফলাফল এর 18 অনুসন্ধানের জন্য 'Newton, Isaac', জিজ্ঞাসা করার সময়: 0.01সেকেন্ড ফলাফল পরিমার্জন করুন
  1. 1
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 2014
    Printed Book
  2. 2
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1952
    Printed Book
  3. 3
    অনুযায়ী Newton, Isaac
  4. 4
    অনুযায়ী Newton, Isaac
  5. 5
    অনুযায়ী Newton, Isaac
  6. 6
    অনুযায়ী Newton Isaac
    প্রকাশিত 1960
  7. 7
    অনুযায়ী Newton Isaac
  8. 8
    অনুযায়ী Newton Isaac
    প্রকাশিত 1968
  9. 9
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1952
    Printed Book
  10. 10
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1962
  11. 11
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1958
  12. 12
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1969
  13. 13
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1946
  14. 14
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1968
  15. 15
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1952
  16. 16
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 1952
    Printed Book
  17. 17
    অনুযায়ী Newton, Isaac
    প্রকাশিত 2014
    Printed Book
  18. 18
    অনুযায়ী Newton, Isaac & Huygens, Christian
    প্রকাশিত 1952
    Printed Book