আব্রাহাম লিংকন
}}| term_start3 = ডিসেম্বর ১, ১৮৩৪ | term_end3 = ১৮৪২ | predecessor3 = অ্যাকিলিস মরিস | state_house3 = ইলিনয় | office3 = ইলিনয় প্রতিনিধি সভার সদস্য | birth_date = | birth_place = হজেনভিল, কেনটাকি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | death_date = | death_place = পিটারসন হাউস,
ওয়াশিংটন, ডি.সি., মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | death_cause = আব্রাহাম লিংকনের গুপ্তহত্যা | restingplace = লিংকনের সমাধি, ওক রিজ সমাধিক্ষেত্র
স্প্রিংফিল্ড, ইলিনয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | nationality = মার্কিন | party = হুইগ(১৮৩৪–১৮৫৪)
রিপাবলিকান(১৮৫৪–১৮৬৫) | otherparty = ন্যাশনাল ইউনিয়ন(১৮৬৪–১৮৬৫) | spouse = | children = রবার্ট টড লিংকন
এডওয়ার্ড বেকার লিংকন
উইলি লিংকন
ট্যাড লিংকন | occupation = | signature = Abraham Lincoln 1862 signature.svg | signature_alt = Cursive signature in ink | branch = ইলিনয় সৈন্যবাহিনী | serviceyears = ৩ মাস
| rank = * ক্যাপ্টেন
* প্রাইভেট
Discharged from his command and re-enlisted as a Private. | battles = ব্ল্যাক হক ওয়ার }}
আব্রাহাম লিংকন (১২ ফেব্রুয়ারি ১৮০৯ - ১৫ এপ্রিল ১৮৬৫) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ষোড়শ রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি ১৮৬১ সাল থেকে ১৮৬৫ সালে তার গুপ্তহত্যার পূর্ব পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মার্কিন গৃহযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব দেন, কনফেডারেট স্টেটস অফ আমেরিকাকে পরাজিত করেন এবং দাসপ্রথা বিলোপে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। এছাড়া তিনি ইউনিয়ন সংরক্ষণ, ফেডারেল সরকারকে মজবুত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে আধুনিকীকরণে সফল হন।
লিংকন কেন্টাকিতে এক দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং ইন্ডিয়ানার সীমান্তে বেড়ে ওঠে। তিনি স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত হন এবং পরবর্তী সময়ে আইনজীবী, ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের বিধায়ক ও ইলিনয় থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি সভার সদস্য হন। ১৮৫৪ সালের ক্যানসাস-নেব্রাস্কা আইন নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি নব্যগঠিত রিপাবলিকান পার্টির নেতা হয়ে নতুনভাবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। স্টিফেন এ. ডগলাসে বিপক্ষে ১৮৫৮ সালের সিনেট প্রচারণা বিতর্কে তিনি জাতীয় স্তরে জনগণের কাছে পৌঁছান। লিংকন ১৮৬০ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়লাভ করেন, যার ফলে দক্ষিণের অঙ্গরাজ্যগুলো পৃথক হওয়া শুরু করে ও কনফেডারেট স্টেটস অব আমেরিকা গঠন করে। লিংকনের রাষ্ট্রপতিত্ব গ্রহণের একমাস পর নতুন কনফেডারেট স্টেটস দক্ষিণের সামটার কেল্লায় আক্রমণ চালায় ও গৃহযুদ্ধ শুরু হয়।
মধ্যপন্থী রিপাবলিকান নেতা হিসেবে লিংকনকে উভয় পক্ষের বন্ধু এবং বিরোধীদের সাথে এ বিতর্কিত দলগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে হয়েছিলো। যুদ্ধ-ডেমোক্র্যাটস তাদের মধ্যপন্থী শিবিরে প্রাক্তন বিরোধীদের একটি বিশাল দলকে সমাবেশ করেছিলেন, তবে তাদের বিরুদ্ধে সহজাত-রিপাবলিকানরা পাল্টা লড়াই করেছিলেন, যারা দক্ষিণ সত্রুবাহিনির কঠোর শাস্তি দাবি করেছিলেন। যুদ্ধবিরোধী ডেমোক্র্যাটরা (যাকে "কপারহেডস" বলা হয়) তাকে তুচ্ছ করে, এবং দুর্নীতিহীন-কনফেডারেটপন্থি উপাদানগুলি তার হত্যার পরিকল্পনা করেছিল। লিংকন তাদের পারস্পরিক শত্রুতা কাজে লাগিয়ে, রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতার সাহায্যে তাদের বিতরণ করে এবং মার্কিন জনগণের কাছে আবেদন জানিয়ে দলগুলিকে পরিচালনা করেছিলেন। তার ঐতিহাসিক গেটিসবার্গের ভাষণের ফলে তিনি প্রজাতন্ত্রবাদ, সম অধিকার, স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের প্রবক্তা হয়ে ওঠে।তিনি দক্ষিণের জেনারেলদের উপর নিষেধাজ্ঞা এবং নৌ অবরোধ দিয়ে সেখানকার বাণিজ্যে প্রভাব ফেলার মাধমে যুদ্ধের কৌশলে আগিয়ে জান। তিনি হবিয়াস কর্পসকে সাময়িক বরখাস্ত করেছিলেন এবং তিনি ট্রেন্ট বিষয়কে অবজ্ঞা করে ব্রিটিশদের হস্তক্ষেপকে এড়িয়ে গেছেন। তিনি তার "মুক্তি মুক্তি" ঘোষণা এবং সেনাবাহিনী প্রাক্তন দাসদের রক্ষা এবং নিয়োগের আদেশ দিয়ে দাসত্বের অবসান ঘটিয়েছিলেন। তিনি সীমান্ত রাজ্যগুলিকে দাসত্ব নিষিদ্ধ করার জন্য উত্সাহিত করেছিলেন, এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর প্রচার করেছিলেন, যা দেশজুড়ে দাসত্বকে নিষিদ্ধ করেছিল।
অ্যাপোমাটক্সে কনফেডারেটের আত্মসমর্পণ করার মাধ্যমে গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পাঁচদিন পরে ১৮৬৫ সালের ১৪ এপ্রিল লিংকন তার স্ত্রী ম্যারির সাথে ওয়াশিংটন ডি.সি.র ফোর্ড্স থিয়েটারে একটি মঞ্চনাটক দেখতে যান, সেখানে কনফেডারেটের প্রতি সহানুভূতিশীল জন উইলকস বুথ তাকে গুলি করে হত্যা করেন। লিংকনকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শহীদ ও জাতীয় বীর হিসেবে স্মরণ করা হয়। তিনি প্রায়ই জনসাধারণ ও পণ্ডিতদের জরিপে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রপতি হিসেবে স্থান পান। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
-
1
-
2
-
3
-
4
-
5
-
6
-
7
-
8
-
9
-
10
-
11
-
12
-
13
-
14
-
15
-
16
-
17
-
18
-
19
-
20